ঢাকা , শুক্রবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৫ , ১৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
বিএসএফ মহাপরিচালকের ব্যাখ্যায় দ্বিমত বিজিবির ডিজির ১৪ সদস্যের ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন মৎস্য ভবনের সামনে সড়ক অবরোধ প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের শিশু ধর্ষণ আশঙ্কাজনক বৃদ্ধিতে গভীর উদ্বেগ সিলেটে পুকুর থেকে সাদাপাথর উদ্ধার ভোলাগঞ্জের পাথর লুট করে ১৫০০-২০০০ ব্যক্তি বাংলাভাষী লোকজনকে ‘বাংলাদেশি’ আখ্যা দিয়ে দেশছাড়া করতে দেব না- মমতা রোডম্যাপকে স্বাগত জানাই-জোনায়েদ সাকি ইসির রোডম্যাপে খুশি বিএনপি-মির্জা ফখরুল ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা মেসির জোড়া গোলে ফাইনালে ইন্টার মায়ামি টাইব্রেকারে গ্রিমসবির কাছে হেরে বিদায় নিলো ম্যানইউ নতুন মাইলফলক স্পর্শ করলেন হামজা ‘মুসলিম হওয়ার কারণে অনেকে আমাকে টার্গেট করেন’ ভারতের ২৬ বিশ্বকাপ জেতার সুযোগ দেখছেন না শ্রীকান্ত নতুন ক্যাটাগোরিতে বেতন কত কমল বাবর-রিজওয়ানের? বড় ব্যবধানে হারলো সাকিবের ত্রিনবাগো নাইট রাইডার্স বাংলাদেশকে হারানো সহজ হবে না: স্কট এডওয়ার্ডস রাকসু নির্বাচনের তফসিল ৩য় বারের মতো পুনর্বিন্যস্ত পিছিয়েছে ভোট জকসু নির্বাচনে বয়সসীমা থাকছে না

আইসিসির কাছ থেকে ভারতের আরো লভ্যাংশ পাওয়া উচিত: রবি শাস্ত্রী

  • আপলোড সময় : ২৯-০৬-২০২৫ ০৬:৪১:৫৫ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৯-০৬-২০২৫ ০৬:৪১:৫৫ অপরাহ্ন
আইসিসির কাছ থেকে ভারতের আরো লভ্যাংশ পাওয়া উচিত: রবি শাস্ত্রী
আইসিসিতে বরাবরই বাড়তি সুবিধা পায় ভারত। আইসিসির আয়ের উৎসের বড় অংশও যায় বিসিসিআইয়ের কোষাগারেই। ২০২৪-২৭ চক্রে আইসিসির মোট আয়ের ৩৮.৬ শতাংশই পাচ্ছে ভারতের ক্রিকেট বোর্ড। অর্থাৎ, বার্ষিক ৬০ কোটি মার্কিন ডলারের মধ্যে ভারত একাই পাচ্ছে ২৩ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ২ হাজার ৮২৪ কোটি টাকারও বেশি। এরপরও রবি শাস্ত্রীর দাবি, আইসিসির কাছ থেকে দলটির আরো লভ্যাংশ পাওয়া উচিত। ক্রিকেটবিষয়ক ওয়েবসাইট উইজডেনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ভারতের সাবেক কোচ বলেন, ‘ভারত যা পায় তা ঠিক আছে। তবে আমি তো মনে করি ভারতের আরও বেশি পাওয়া উচিৎ। আইসিসির যে আয় হয়, তার বেশিরভাগই তো আসে ভারতের বাজার থেকে। ভারত তার ভাগেরটা পেলে দোষ কী?’ ভারতের পর আইসিসির কাছ থেকে আয়ের দিক থেকে পরের দুই অবস্থানে আছে ইংল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়া। ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড পায় আইসিসির মোট আয়ের ৬.৮৯ শতাংশ এবং ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া পায় ৬.২৫ শতাংশ। যা ভারতের চেয়ে ছয় গুণেরও কম। বাকি দেশগুলোর কোষাগারে ঢ়ুকে আরো কম অর্থ, বাংলাদেশ যেমন পায় ৪.৪৬ শতাংশ। অর্থাৎ মোটের ওপর বেশির ভাগ দেশই আইসিসির লভ্যাংশের ৫ শতাংশের কম পায়। তবে শাস্ত্রীর মতে, ‘ভারত যখন দেশের বাইরে খেলে, তখন সম্প্রচারস্বত্ব থেকে কত আয় হয় সেটা খেয়াল করুন। আবার, অন্য দল ভারত সফরে এলে কত দামে সম্প্রচারস্বত্ব বিক্রি হয় তাও দেখুন। সেখান থেকেই বোঝা যাবে- ভারতের ন্যায্য প্রাপ্য কী।’ বেশি অর্থ পাওয়া নিয়ে বাকি বোর্ডগুলোর সমালোচনা উপেক্ষা করে তিনি আরো বলেন, ‘আমি চাই ভারত আরও বেশি লভ্যাংশ পাক। কোনো দিন অন্য কোনো দেশের অর্থনীতি বড় হয়ে গেলে, সেখান থেকেও আয় বাড়বে। তখন তারাও পাবে। ৭০ ও ৮০-র দশকে যেমন পেত।’
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স